মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায় জেনে নিন - Ways to lose weight
নিম পাতার ক্ষতিকর দিক এবং নিম পাতার বড়ি খাওয়ার নিয়মমেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়? অতিরিক্ত ওজন নিয়ে আমরা অনেকেই অনেক ভাবে চিন্তিত এবং অতিরিক্ত ওজন মানেই ঝামেলা। এই ওজন বেশি থাকার কারণে আমাদের শরীরে বিভিন্ন প্রকার রোগ হয়ে থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে মেয়েদের ক্ষেত্রে ওজন বেশি থাকলে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এই ওজনের কারণে অনেক মেয়ের মানসিক ও শারীরিক এবং হরমোনজনিত নানান ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মেয়েদের ওজন কমানোর অনেক মাধ্যম রয়েছে যেমন পরিমাণ মতো খাওয়া দাওয়া করা নির্দিষ্ট পরিমাণে ঘুমানো এবং সব সময় হাসিখুশি থাকা এবং ব্যায়াম করা। আবার অনেকেই আছেন যারা ওজন কমানোর জন্য জিম করে থাকেন কিন্তু এই জিম করেও ওজন কমাতে পারছেন না। চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায় কি কি রয়েছে তা জানতে পারবেন।
ভূমিকা
পোস্ট সূচিপত্র: এই আর্টিকেলটিতে আমরা মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করব। সঠিক ডায়েট নিয়মিত ব্যায়াম পর্যাপ্ত ঘুম এবং জীবনধারা পরিবর্তন - এসব বিষয় নিয়ে আজকের আর্টিকেল। সঠিক সমাধান পেতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তবে ওজন কমানোর জন্য অনেকেই অতিরিক্ত ডায়েটিং ক্রাশ ডায়েট, বা অতিরিক্ত ব্যায়ামের আশ্রয় নেন তাই দ্রুত ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সঠিক ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করাই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হবে।
ওজনকমানোর জন্য কি কি ব্যায়াম করা দরকার
আরো পড়ুন: গর্ভাবস্থায় সজনে পাতার উপকারিতা
দৌড়ানো: বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতিদিন কমপক্ষে আধা ঘন্টা করে দৌড়ানোর অভ্যাস গড়তে হবে। এই দৌড়ানোর ফলে প্রায় আপনার শরীরে ১৫০ ক্যালোরি পর্যন্ত বার্ন হতে পারে এছাড়া দৌড়ানো অনেকটাই নিরাপদ আপনি চাইলে সকাল বিকাল নিয়ম করে দৌড়াতে পারেন এতে করে খুব দ্রুত আপনার ওজন কমবে।
সাইকেল চালানো: মেয়েদের ওজন কমানোর ক্ষেত্রে আরও একটি দুর্দান্ত উপায়ে আছে সেটা হল সাইকেল চালানো প্রতিদিন এক ঘন্টা সাইকেল চালালে ৪০০ থেকে ৭৫০ গ্যালারি পর্যন্ত বার্ন হয়। যার ফলে আপনার ওজন খুব দ্রুত কমবে।
সুইমিং: ওজন কমানোর সেরা ব্যায়ামগুলোর মধ্যে একটি হল সুইমিং করা যা আপনার পুরো শরীরের ব্যায়াম হিসেবে কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন আধা ঘন্টা করে সাঁতার কাটলে আপনার শরিলে হৃদরোগ ডায়াবেটিস সহ ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় এ ছাড়াও এটি ক্যালোরি বার্ন করার পাশাপাশি শরীরকে ফিট রাখে।
রোপ স্কিপিং (দড়ি লাফ): অনেকেই কাজের চাপ থাকার কারণে নিয়মিত দৌড়ানোর সময় বা সুযোগ হয়ে ওঠেনা, তাদের জন্য দড়ি লাফ একটি অন্যতম মাধ্যম হতে পারে। ওজন কমানোর জন্য গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন আধা ঘন্টা হাটার চেয়ে দশ মিনিট দড়ি লাফ দিলে দ্রুত ক্যালোরি বার্ন করতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও পেশিও শক্তিশালী হয়।
হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভ্যাল ট্রেনিং
HIIT হল এমন একটি ব্যায়াম পদ্ধতি যা উচ্চ তীব্রতার ব্যায়াম এটি দ্রুত ক্যালোরি বার্ন করার জন্য খুবই কার্যকরী এবং শরীরের মেটাবলিজম অনেকক্ষণ পর্যন্ত বাড়িয়ে রাখে। উদাহরণস্বরূপ, ৩০ সেকেন্ডের স্প্রিন্টের পরে ৩০ সেকেন্ডের বিশ্রাম, এবং এই পদ্ধতি কয়েকবার করতে হবে তাহলে খুব দ্রুত আপনার শরীরে ওজন কমবে।
বাড়িতে সহজ ব্যায়াম: মূলত জিমে গিয়ে ব্যায়াম করার মতন পরিস্থিতি সবার থাকে না বা কারো কারো ক্ষেত্রে সময় বা সুযোগ হয়ে ওঠে না তাই আমি আজকে তাদের জন্য কিছু ঘরোয়া ভাবে ব্যায়াম করার নিয়ম বলে দিব এই নিয়ম গুলো সঠিকভাবে মানলে খুব সহজেই এবং খুব দ্রুত ওজন কমানো সম্ভব, নিচে ঘরোয়া উপায়ে ব্যায়াম করার নিয়ম দেওয়া হল।
জাম্পিং জ্যাকস: উচ্চ তীব্রতার ব্যায়াম যা পুরো শরীরের ক্যালোরি বার্ন করতে সহায়ক।
স্টেপ আপস: বাড়ির সিঁড়ি বা একটি মজবুত বক্স ব্যবহার করে স্টেপ আপ করা।
মাউন্টেন ক্লাইম্বার্স: কোর এবং পায়ের পেশী মজবুত করতে সাহায্য করে।
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায় গুলো নিয়মিত করা যেকোনো ব্যায়াম নিয়মিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, প্রতিদিন একই সময়ে ব্যায়াম করা এবং একটি পরিকল্পনা মেনে চলা। ওজন কমানোর জন্য বেশ কার্যকরী আপনি চাইলে ব্যায়ামের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর ডায়েট এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
উপরে দেওয়া নিয়মগুলো মেয়েদের দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে। তবে আপনার যদি কোন ধরনের স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে তাহলে ব্যায়াম শুরু করার আগে অবশ্যই একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। নিয়মিত ব্যায়াম সুষম ডায়েট এবং স্বাস্থ্যকর জীবন দ্বারা মেনে চললে ওজন কমানো আপনার জন্য সহজ ও স্বাস্থ্যকর হবে।
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়
তাই সঠিক ও নিরাপদ উপায় মেনে চললে ওজন কমানো সম্ভব হয়। এখানে মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর কিছু কার্যকর উপায় নিয়ে আলোচনা করা হলো:
আরো পড়ুন: গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয়
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: প্রোটিন হজমে সময় লাগে এবং এটি দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরিয়ে রাখে। ডিম, মাছ, চিকেন, মটরশুটি, এবং বাদাম খাদ্য তালিকায় রাখুন।
কম কার্বোহাইড্রেট: কার্বোহাইড্রেট কম খেলে শরীর দ্রুত মেদ ঝরাতে পারে। পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট যেমন সাদা চাল, পাস্তা, এবং রুটি এড়িয়ে চলুন।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার: ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে এবং ক্ষুধা কমায়। শাকসবজি, ফলমূল, ওটস, এবং বাদাম ফাইবারের ভালো উৎস।
চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়ানো: অতিরিক্ত চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার ওজন বাড়ায়। কোমল পানীয়, মিষ্টি খাবার এবং ফাস্ট ফুড যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
পর্যাপ্ত পানি পান করা: পানি শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করলে ক্ষুধা কম অনুভূত হয় এবং মেটাবলিজম বাড়ে।
পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীরে স্ট্রেস হরমোন বাড়ে, যা ওজন বাড়াতে পারে। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ঘুমের অভাব মেটাবলিজম কমিয়ে দেয় এবং অতিরিক্ত ক্ষুধা সৃষ্টি করতে পারে।
খাবার চিবিয়ে খাওয়া: খাবার ধীরে ধীরে চিবিয়ে খেলে পেট ভরার সিগন্যাল মস্তিষ্কে পৌঁছাতে সময় পায়, যা অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত রাখে। এতে ক্যালোরি গ্রহণও কমে যায়।
মানসিক চাপ কমানো: মানসিক চাপের কারণে অনেকে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের দিকে ঝোঁকে। মেডিটেশন, যোগব্যায়াম এবং গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুশীলন মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
খাবার গ্রহণ: খাবার পরিমিত গ্রহণ করা ওজন কমানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্লেটের অর্ধেক ভরাট করুন সবজি দিয়ে, চতুর্থাংশ প্রোটিন এবং চতুর্থাংশ কার্বোহাইড্রেট দিয়ে।
বাড়িতে রান্না করা খাবার খাওয়া: বাড়িতে রান্না করা খাবারে প্রয়োজনীয় পুষ্টি নিশ্চিত করা সম্ভব এবং অপ্রয়োজনীয় ক্যালোরি এড়ানো যায়। বাইরের প্রক্রিয়াজাত খাবারে অতিরিক্ত ফ্যাট ও চিনি থাকে, যা ওজন বাড়ায়।
খাবারের তালিকায় শাকসবজি ও ফলমূল বাড়ান: শাকসবজি ও ফলমূলে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি থাকে, যা পেট ভরিয়ে রাখে এবং মেটাবলিজম বাড়ায়।
সুগার ফ্রি পানীয় পান: কোমল পানীয় এবং চিনি মেশানো পানীয় এড়িয়ে চলুন। এগুলোর পরিবর্তে লেবুর রস, গ্রিন টি বা হেরবাল চা পান করতে পারেন, যা ক্যালোরি কমায় এবং মেটাবলিজম বাড়ায়।
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায় ওজন কমানোর যাত্রায় ধৈর্য্য ও স্থায়িত্ব খুবই জরুরি। দ্রুত ফল পাওয়ার জন্য স্বাস্থ্যের সঙ্গে আপোষ করবেন না। সঠিক পথ অনুসরণ করলে ধীরে ধীরে, কিন্তু স্থায়ীভাবে ওজন কমানো সম্ভব। নিজের লক্ষ্য স্থির রাখুন এবং সুস্থ থাকার জন্য সঠিক নিয়মগুলো মেনে চলুন ।
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায় ঔষধ
তবুও অনেকেই ওষুধ সেবনের মাধ্যমে শরীরের ওজন কমানোর জন্য অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেন। তাই আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে ওষুধের মাধ্যমে কিভাবে ওজন কমানো সম্ভব তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। ওষুধের মাধ্যমে ওজন কমানোর নিয়ম গুলো বা ওষুধের নাম নিচে দেওয়া হল।
আরো পড়ুন: দাঁতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়
ওরলিস্ট্যাট (Orlistat): এই ঔষধটি শরীরের চর্বি শোষণ কমাতে সাহায্য করে। এটি সাধারণত ডাক্তারের পরামর্শে দেওয়া হয় এবং বাজারে Alli বা Xenical নামে পাওয়া যায়।
লিরাগ্লুটাইড (Liraglutide): সাধারণত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। ডাক্তারের পরামর্শে ব্যবহার করতে হবে।
ফেন্টারমিন (Phentermine): এটি একটি অ্যাপেটাইট suppressant ঔষধ যা খাওয়ার ইচ্ছা কমিয়ে দেয়। এটি ডাক্তারের পরামর্শে অল্প সময়ের জন্য ব্যবহার করা হয়।
সিবুত্রামিন (Sibutramine): এটি একটি অ্যাপেটাইট suppressant ঔষধ যা হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়। এটি অনেক দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য।
তবে ওষুধ ছাড়াও কিছু কার্যকরী উপায় তা মেয়েরা দ্রুত ওজন কমানোর জন্য ফলো করতে পারেন। আপনি কিভাবে খুব দ্রুত সময়ে ওষুধ ছাড়াও ওজন কমাতে পারেন সেই সম্পর্কে জানার জন্য নিচের পোস্ট গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন, তাহলে আপনি এখান থেকে জানতে পারবেন কিভাবে ওষুধ ছাড়াও ওজন কমানো যায়।
স্বাস্থ্যকর ডায়েট: খাদ্যতালিকায় ক্যালোরি কমিয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন শাকসবজি, ফলমূল, প্রোটিন, এবং কম চর্বিযুক্ত খাবার যোগ করুন।
নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এটি ওজন কমাতে ও স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করবে।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন: পানি শরীরের বিপাকক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করে।
পর্যাপ্ত ঘুম: ঘুমের অভাব হলে ওজন বাড়তে পারে। তাই পর্যাপ্ত ঘুমান।
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায় গুলো আমরা ইতিপূর্বে আলোচনা করেছি। আপনি যদি উপরে দেওয়া নিয়মগুলো সঠিকভাবে মেনে চলেন তাহলে খুব দ্রুত আপনার ওজন কমানো সম্ভব। সবচেয়ে ভালো হয় একজন পুষ্টিবিদ বা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওজন কমানোর পরিকল্পনা করা। ওজন কমানোর ওষুধ ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
১ মাসে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়
সেই রকমই একজন ভুক্তভোগী যিনি এক মাসে 10 কেজি ওজন কমাতে গিয়ে তিনি টানা কয়েক দিন উপোস থাকার সিদ্ধান্ত নেন, এবং তিনি ১০ দিনের মাথায় অসুস্থ হয়ে যাই এবং তাকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। এবং সেই ভক্ত ভোগের মতোই না জেনে না বুঝে ওজন কমানোর উপায় খুজেন। অনেকের মনে একটা প্রশ্ন সব সময় থেকেই যায়।
সত্যিই কি এক মাসে ১০ কেজি ওজন কমানো সম্ভব এবং সেই প্রশ্নের উত্তরে ইউনাইটেড হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ এবং বিভাগীয় প্রধান তাসনিম হাসিম চৌধুরী জানান শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকুন কিংবা না থাকুন মাত্র ৩০ দিনেও সুস্থভাবে কখনোই ১০ কেজি ওজন কমানো সম্ভব নয় তাই এই চেষ্টা না করাই ভালো।
ওজন যতই বৃদ্ধি পাক বা অতিরিক্ত হোক ওজন কমাতে হলে সময় এবং চেষ্টা দুটোই দিতে হবে। বিশেষ করে বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী এবং খাবার পরিমান মত খেতে হবে। তার পাশাপাশি সঠিক ব্যায়াম করতে হবে এবং আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধারণ করতে হবে। যদি আপনি সুস্থভাবে ওজন কমাতে চান এবং আপনার ওজন কমাতে হলে সামাজিকভাবে কোন পরামর্শ আপনার শরীরে প্রয়োগ না করাই ভালো।
লেখকের শেষ মন্তব্য
এরকম আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট, এবং আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। আর আপনার যদি এ বিষয়ে আরো কিছু জানার থাকে তাহলে কমেন্ট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য "ধন্যবাদ"
ইসরাত টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url