ছোট্ট সোনা মণিদের আরবী নামের তালিকা - S দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা অর্থসহ জানুন ২০২৪আরবী নামের তালিকা - ছেলে ও মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম আপনি কি আপনার ছোট্ট সোনামণিদের নাম রাখা নিয়ে চিন্তিত আছেন বা না বাচ্চাদের কি নাম রাখা যায় তা নিয়ে ভাবছেন, আপনাকে আর আপনার ছোট্ট সোনামনির নাম রাখার জন্য বেশি খোঁজাখুঁজি করতে হবে না। আজকে আমি এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে এমন কিছু নাম নিয়ে এসেছি যে নাম থেকে আপনার ছোট্ট সোনামনির নাম রাখার জন্য যেকোনো একটি নাম পছন্দ হয়ে যাবে।
ছেলে ও মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম, ই দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম, এবং নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে, এছাড়াও স দিয়ে দুই অক্ষরের ছেলে শিশুর নাম, এবং আরবী নামের তালিকা, পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ছেলেদের নাম কি, সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব আজকের এই আর্টিকেলটিতে তাই আপনি যদি আপনার মেয়ে শিশুর নাম রাখতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ছোট্ট সোনা মণিদের আরবী নামের তালিকা
সর্বপ্রথম আমাদেরকে সেই নিয়মটি সম্পর্কে জানা থাকতে হবে সেটা হল নাম এমন হতে হবে, যার অর্থ ভালো এবং ইতিবাচক। হতে হবে মন্দবা নেতিবাচক অর্থবোধক নাম সব সময় এড়িয়ে চলতে হবে কারণ নামের প্রভাব ও ব্যক্তির জীবনে পড়তে পারে।
আরো জানুনঃ- মেয়েদের চুল ঘন করার তেলের নাম
ইসলামিক নিয়মে সঠিকভাবে আল্লাহর গুণবাচক নাম রাখতে পারেন যেমন শিশুর নামের আগে আবদ (بعبد) যোগ করে আল্লাহর গুণবাচক নাম রাখা উত্তম, যেমন: আব্দুল্লাহ (আল্লাহর দাস), আব্দুর রহমান (পরম দয়ালুর দাস)।
এছাড়াও নবী এবং সাহাবীদের নাম অনুযায়ী নাম রাখতে পারেন ইসলামিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ও নেককার ব্যক্তিদের নাম রাখতে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। যেমন মুহাম্মাদ, ইবরাহিম, আয়েশা, ফাতিমা নবীদের নামে নাম রাখলে তাদের চারিত্রিক গুণাবলী অনুসরণের জন্য প্রেরণা লাভ করা যায়।
ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে নাম রাখতে হলে সব সময় অশুভ বা অশ্লীল অর্থবোধক নাম এড়িয়ে চলতে হবে শিশুর এমন নাম রাখা উচিত নয় যার অর্থ খারাপ বাধা শিশুর অস্বস্তির কারণ হতে পারে তাই নাম ছোট্ট সোনা মণিদের আরবী নামের তালিকা - ছেলে ও মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম রাখার আগে নামের অর্থ এবং নামটি ইসলামিক দিক থেকে যায় কিনা সেগুলো মাথায় রাখতে হবে।
অন্য ধর্মের সাথে সংশ্লিষ্ট নাম রাখা থেকে বিরত থাকতে হবেএমন নাম রাখা উচিত নয়, যা অন্য ধর্মের প্রার্থনা বা প্রতীক নির্দেশ করে। মুসলিম পরিচয় বহন করে এমন নামই উত্তম। হাদিস অনুযায়ী, নবজাতকের নামকরণ সপ্তম দিনে করা উত্তম। এদিন আকিকা করারও সুপারিশ রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ নিচে কিছু ভালো আরবী নামের তালিকা দেওয়া হল যেগুলো ইসলামিক নাম আব্দুল্লাহ, হাসান, হুসাইন, ইউসুফ।
ছেলে শিশুর জন্য আরবি নাম ও অর্থ
- আব্দুল্লাহ – আল্লাহর দাস
- মুহাম্মাদ – প্রশংসিত, প্রশংসার যোগ্য
- ইবরাহিম – নবী ইবরাহিমের নাম
- ইসহাক – হাস্যোজ্জ্বল
- ইদ্রিস – একজন নবীর নাম
- ওমর – দীর্ঘজীবী, ন্যায়পরায়ণ
- হাসান – সুন্দর, ভালো
- হুসাইন – ছোট হাসান, সুন্দর
- ইলিয়াস – একজন নবীর নাম
- জুবায়ের – সাহসী, শক্তিশালী
- রায়ান – জান্নাতের দরজার নাম, সতেজ
- আমির – নেতা, রাজকুমার
- সালেহ – নেককার, পুণ্যবান
- তাহা – পবিত্রতা
- মালিক – রাজা, শাসক
- মুসা – নবী মুসার নাম
- ইউনুস – নবী ইউনুসের নাম
- জাকির – স্মরণকারী, আল্লাহর যিকিরকারী
- সাফওয়ান – পাথরের মতো শক্ত
- আযম – মহৎ, মহান
- মেয়ে শিশুর নাম ও অর্থ
- ফাতিমা – মহানবীর কন্যার নাম
- আয়েশা – জীবিত, সুখী; নবীজির স্ত্রী
- মারিয়াম – মরিয়মের নাম, পবিত্র
- জয়নাব – সুগন্ধি গাছের নাম
- সুমাইয়া – প্রথম মহিলা শহীদ
- আলিয়া – উচ্চ মর্যাদার, উন্নত
- রুকাইয়া – উন্নতি, সাফল্য
- সারা – ইবরাহিমের স্ত্রীর নাম
- লায়লা – রাত্রি, অন্ধকার
- নূর – আলো
- রাহমা – দয়া, করুণা
- হাবিবা – প্রিয়, ভালোবাসার জন্য
- আমিনা – বিশ্বস্ত, নিরাপদ
- জামিলা – সুন্দরী
- নাবিলা – মহান, মহৎ
- তাসনিম – জান্নাতের ঝর্ণা
- শিফা – আরোগ্য, চিকিৎসা
- হানিয়া – সুখী, আনন্দিত
- রাইহানা – সুগন্ধি ফুল
- মালিকা – রাণী
এই নামগুলো শুধুমাত্র অর্থপূর্ণ নয়, বরং ইসলামী ঐতিহ্যের সাথে সংযুক্ত। নাম দেওয়ার সময় শিশুদের জন্য এমন নাম পছন্দ করতে হবে যেগুলো ইসলামের ঐতিহ্যের সাথে যাই, যা তাদের পরিচয়ে গর্ব এবং তাদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব আনতে পারে। আশা করি আরবী নামের তালিকা থেকে আপনার ছেলে সন্তান অথবা মেয়ে সন্তানের জন্য একটি আরবি নাম পছন্দ হবে।
আনকমন নামের তালিকা
- আযহার – উজ্জ্বল, দীপ্তিময়
- নুহান – সান্ত্বনা, ধৈর্য
- ফারিস – বীর যোদ্ধা, নাইট
- তামিম – পরিপূর্ণতা, নিখুঁত
- জুহায়ের – সুষম আলো
- আইমান – মঙ্গলময়, সৌভাগ্যবান
- রাইফ – দয়ালু, সহানুভূতিশীল
- সাহির – রাতজাগা, সজাগ
- জিদান – বৃদ্ধি, উন্নতি
- খালিদান – চিরস্থায়ী
- রুশদ – সঠিক পথ, প্রজ্ঞা
- মুহাইমিন – রক্ষক, তত্ত্বাবধায়ক
- বাসেম – হাস্যোজ্জ্বল
- জাওয়াদ – দানশীল, উদার
- হাইসাম – বাজপাখি
- রিয়ান – জান্নাতের একটি দরজা
- নাজহান – সফল
- সুলাফ – আদিম, প্রাথমিক
- মুনজির – সতর্ককারী
- তালহা – একটি পবিত্র গাছের নাম
ইতিপূর্বে আমরা কিছু ছেলে শিশুর জন্য আনকমন নাম শেয়ার করেছি আশা করি এখান থেকে আপনার ছেলে সন্তানের জন্য কিছু আনকমন নাম আপনার পছন্দ হবে এবং এর অর্থ সহকারে জানতে পারবেন। সব সময় একটা জিনিস মাথায় রাখবেন নাম রাখার জন্য নামের অর্থটা জানা গুরুত্বপূর্ণ এবার চলুন কিছু মেয়ে শিশুর জন্য আনকমন আরবি নাম ও অর্থ জেনেনি।
- নওরা – ছোট আলো
- আইশা – জীবনমুখী, সজীব
- রাওদা – বাগান, সুন্দর স্থান
- লুবাইনা – বুদ্ধিমতী, প্রজ্ঞাবান
- সাহিবা – সঙ্গী, বন্ধু
- ফারিহা – খুশি, আনন্দিত
- মারওয়া – একটি পবিত্র পাহাড়ের নাম
- হাফসা – বুদ্ধিমতী নারী, হযরত ওমরের কন্যা
- জানীন – ফুলের কুঁড়ি বা নবজাতক
- সারাহা – স্পষ্টতা, সরলতা
- তুবা – জান্নাতের গাছ
- নুমাইরা – ছোট বাঘিনী
- ইলহাম – প্রেরণা
- রুমাইসা – নক্ষত্রের ঝিলিক
- লিয়ান – কোমলতা, মিষ্টতা
- নাজওয়া – গোপন পরামর্শ
- সুলাফা – খাঁটি, বিশুদ্ধ
- মাহীন – চন্দ্রালোকে আলোকিত
- জাওহারা – রত্ন, মণি
- সুমাইরা – গল্পকথক, আড্ডাপ্রিয়
- নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে
- আয়েশা – জীবন্ত, সুখী
- আলিনা – উজ্জ্বল, সুন্দর
- আফরিন – প্রশংসিত, চমৎকার
- আনিসা – বন্ধুত্বপূর্ণ, সঙ্গী
- আরিবা – বুদ্ধিমতী
- আযমাত – সম্মান, মর্যাদা
- আলিয়া – উন্নত, মহীয়সী
- আরওয়া – সুন্দরী, সতেজ
- আজরা – কুমারী
- আসমা – উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন
- বুশরা – সুসংবাদ
- বারিয়া – নিষ্পাপ, নির্দোষ
- বাহিয়া – মনোরম
- বিসমা – হাসিমুখে কথা বলা
- বারাকা – আশীর্বাদ
- বাশিরা – আনন্দদায়ী, সুখবরদাতা
- বালকিস – একটি পবিত্র রাণীর নাম
- বায়ান – স্পষ্টতা, ব্যাখ্যা
- বিসান – একটি প্রাচীন শহরের নাম
- বিনা – অন্তর্দৃষ্টি
- জারা – ফুল, সুন্দর
- জুহরা – উজ্জ্বল, দীপ্তিময়
- জাফিরা – বিজয়ী
- জানীন – নবজাতক
- জুওয়া – শান্তি, স্বস্তি
- জাওহারা – মণি, রত্ন
- জোহরা – ভেনাস গ্রহ
- জিয়ানা – সৌন্দর্য
- জয়নাব – সুগন্ধি ফুল
- জুহাইনা – পবিত্রতা
কাফ থেকে ইয়ের পর্যন্ত মেয়েদের ইসলামিক নাম ও অর্থ
- কাওসার – জান্নাতের নদী
- কামিলা – নিখুঁত, পূর্ণতা
- কানিজ – দাসী, বিনয়ী
- কিরামা – সম্মানিত
- কুরাইবা – ক্ষুদ্র মুকুট
- কুলসুম – গোলাপের মতো কোমল
- কালিলা – প্রিয় বন্ধু
- কুদসিয়া – পবিত্রতা
- কারিমা – দয়ালু, উদার
- কিসরা – মহীয়সী নারী
- লুবাইনা – প্রজ্ঞাবান
- লিয়ানা – কোমলতা
- লুবনা – গন্ধরাজ ফুল
- লায়লা – রাতের সৌন্দর্য
- লিমা – শান্তি
- লুবাবা – বিশুদ্ধ হৃদয়
- লতিফা – কোমলতা, মিষ্টতা
- লিজা – আনুগত্য
- লাজিনা – স্বর্গীয়
- লায়িকা – যোগ্য, উপযুক্ত
- মারওয়া – একটি পবিত্র পাহাড়ের নাম
- মাহিরা – দক্ষ, চতুর
- মুনিরা – আলোকিত
- মালিহা – সুন্দর, আকর্ষণীয়
- মাইসা – গর্বিত ভঙ্গিতে চলা
- মালাকা – রানী, শাসনকর্ত্রী
- মাশরিকা – পূর্বদিগন্তের আলো
- মারজান – প্রবাল
- মালিহা – মনোমুগ্ধকর
- মাইসুন – সুশ্রী ও শান্ত
- নাযহা – বিশুদ্ধতা
- নুহা – প্রজ্ঞা, বুদ্ধি
- নাওরা – ছোট আলো
- নাজওয়া – গোপন পরামর্শ
- নাবিলা – মহৎ, সম্ভ্রান্ত
- নাইরা – উজ্জ্বল, দীপ্তিময়
- নাজমা – তারকা
- নুরিয়া – আলো বিতরণকারী
- নাশিতা – উদ্যমী
- নাফিসা – দামী, মূল্যবান
- রাইদা – পথপ্রদর্শক
- রুমাইসা – নক্ষত্রের ঝিলিক
- রাফিফা – ঝলমলে, দীপ্তিময়
- রাইহা – সুগন্ধি বাতাস
- রাদওয়া – সন্তুষ্টি
- রোজিনা – দৈনন্দিন আলো
- রুবাবা – মর্যাদাপূর্ণ
- রাহিমা – দয়ালু
- রাহিলা – ভ্রমণকারিণী
- রওদা – বাগান
- সাবিহা – সুন্দর
- সালিহা – ধার্মিক
- সুমাইয়া – প্রথম শহীদ নারী
- সিরিন – প্রাচুর্য
- সাজিদা – সিজদাকারী
- সাবিরা – ধৈর্যশীলা
- সানুবা – আনন্দময়
- সাইমা – রোজা পালনকারী
- সাফা – নির্মলতা
- সালওয়া – সান্ত্বনা
- তুবা – জান্নাতের গাছ
- তাহমিনা – সাহসী
- তাসনিম – জান্নাতের ফোয়ারা
- তাহিরা – পবিত্র
- তামান্না – আশা, ইচ্ছা
- তাবাসসুম – হাসি
- তালিয়া – সৌভাগ্যের আলো
- তামিমা – সম্পূর্ণতা
- তাইবা – পবিত্রতা
- তাসফিয়া – বিশুদ্ধতা
এই তালিকায় ২০০+ সুন্দর ও আনকমন ইসলামিক নাম সংকলিত হয়েছে, যা নবজাতক কন্যাশিশুর জন্য অনন্য পরিচয় গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। নামের অর্থের সাথে শিশুর ব্যক্তিত্ব গড়ে ওঠে, তাই এমন নাম এসে নেওয়া উচিত যা ইতিবাচক ও অর্থবহ হয়।
স দিয়ে দুই অক্ষরের ছেলে শিশুর নাম
"স" দিয়ে দুই অক্ষরের ছেলে শিশুর নাম - "S" দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম এখানে ১০০ প্লাস নাম দেওয়া আছে এই নাম থেকে একটি না একটি নাম আপনার পছন্দ হয়ে যাবে আশা করি। এছাড়াও এখানে আমি ইংরেজির অক্ষর S দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম নিয়েও আলোচনা করেছি S কোন নাম গুলো হয়ে থাকে সেগুলো এখান থেকে দেখে নিন।
আরো জানুনঃ- মেয়েদের চিকন হওয়ার সহজ উপায়
- সাদ – সাদা, পরিষ্কার
- সুর – সুরেলা, সুরের ধ্বনি
- সায় – আনন্দ, সুখ
- সাফ – পরিষ্কার, নির্মল
- সুম – ভাল, শ্রেষ্ঠ
- সাক – সাদা, শুভ
- সাব – সিংহ, শক্তিশালী
- সন – শান্তি
- সিম – ভাঙা, টুকরা
- সেল – আলোর প্রতিবিম্ব
- সিজ – অসাধারণ
- সেল – প্রাচীন
- সেত – সেতু, সংযোগ
- সায় – যুবক
- সিল – মূল্যবান
- সান – দীপ্তি, জ্যোতি
- সজ – জ্ঞানী, বুদ্ধিমান
- সুল – মহান, বীর
- সঙ্গ – সহচর, সঙ্গী
- সাগ – বিশাল, বড়
- সোভ – খুশি, উজ্জ্বল
- সফ – সাফ, পরিষ্কার
- সাব – পবিত্র
- সুল – নিরীহ
- সুম – সুরেলা
- সফ – সুখী, আনন্দিত
- সওফ – শীতল, শীতলতা
- সঙ্গ – বন্ধু, সঙ্গী
- সাব – পবিত্র
- সাজ – সুসজ্জিত
- সুব – শুভ
- সফি – বুদ্ধিমান
- সুরু – রাত্রি, সন্ধ্যা
- সফর – যাত্রা, ভ্রমণ
- সিধ – সত্য
- সুলত – শক্তিশালী
- সেত – সেতু
- সিন – বন্ধু
- সাব – প্রিয়
- সাল – শান্তি
- সাফি – দয়ালু
- সুবি – উজ্জ্বল
- সোল – সুন্দর
- সেথ – শান্ত, স্থির
- সায়ী – সুখী
- সনির – খাঁটি
- সানু – রত্ন
- সাদী – সতেজ
- সোফি – জ্ঞানী
- সিজান – ধৈর্যশীল
- সুদী – উদার
- সাহার – সুরক্ষা
- সাবির – ধৈর্যশীল
- সাফাত – শক্তিশালী
- সাহিল – নদীর তীর
- সুগন্ধ – সুগন্ধি
- সামীর – সদালাপী
- সুবাই – রঙিন
- সাবির – শক্তি
- সাবেত – বিখ্যাত
- সালেহ – সৎ
- সাফান – আকাশের নক্ষত্র
- সাহি – সত্যবাদী
- সতীশ – সত্য
- সাবিত – দৃঢ়
- সেলি – জ্ঞানী
- সিনান – বীর
- সুবা – সুন্দর
- সতসঙ্গ – পবিত্র সঙ্গ
- সিমরান – স্মৃতি
- সাবির – কল্যাণকর
- সিহান – শান্ত
- সুগন্ধি – সুগন্ধি
- সুদীপ – দীপ্তি
- সাবির – সৃষ্টিশীল
- সুহানা – সুন্দর
- সালিম – নিরাপদ
- সিতার – তারকা
- সিদ্দিক – সত্যবাদী
- সামির – উচ্চতম
- সিপ্রান – কৃপণ
- সাহার – দুর্দান্ত
- সৌম্য – শান্ত
- সঞ্জয় – বিজয়ী
- সুর্য – সূর্য
- সোহান – ভাল
- সাবির – মহৎ
- সায়ান – মহান
- সুমন – শান্তি
- সুরেশ – সুরক্ষিত
- সুমন – নরম
- স্রবণ – শ্রবণীয়
- সচেতন – সচেতন
- সাফা – বিশুদ্ধ
- সাম্য – সাম্যবোধ
- সুহান – ভালো
- সেতা – শান্ত
- সালাম – শান্তি
- সপন – স্বপ্ন
- সুবর্ণ – সোনালী
S দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
- Salim – নিরাপদ, সৎ
- Said – সুখী, আনন্দিত
- Saif – তরবারি, যুদ্ধের অস্ত্র
- Sami – উচ্চ, মহান
- Sajid – সিজদা করা, প্রার্থনা করা
- Saleh – সৎ, ভাল
- Sanan – উজ্জ্বল
- Saher – জাগ্রত, সজাগ
- Sajid – সিজদাকারী
- Salaf – পূর্বপুরুষ
- Saad – সৌভাগ্য
- Salim – নিরাপদ
- Suhayb – সুন্দর
- Sajid – প্রার্থনা করার জন্য
- Subhan – পবিত্র
- Siraj – আলো, দীপ্তি
- Sultan – রাজা, শাসক
- Sour – জ্ঞানী, শিক্ষিত
- Sharif – উচ্চ মর্যাদার অধিকারী
- Sirine – উজ্জ্বল
- Samih – দয়ালু
- Sabeel – পথ, নির্দেশ
- Sulaiman – শান্তি, স্বস্তি
- Sami – উচ্চতম, মহান
- Sanad – সহায়তা
- Surur – আনন্দ, খুশি
- Soreen – উজ্জ্বল
- Saifuddin – ধর্মের তরবারি
- Salam – শান্তি
- Sabeeka – সোনালি
ই দিয়ে মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
এখানে আমি কিছু আপনাদেরকে প্রথম অক্ষর ই দিয়ে শুরু হয়েছে সেই নামগুলো অর্থ সহকারে তুলে ধরেছি, নিচে "ই" দিয়ে শুরু হওয়া মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম এবং তাদের অর্থ উল্লেখ করা হলো:
- ইকবাল – সফলতা
- ইসফান – চিত্রিত
- ইফতিখার – গর্ব
- ইমরান – উন্নত
- ইশান – প্রভু, মহান
- ইলাম – শিক্ষা
- ইয়াসির – সহজ, স্বাচ্ছন্দ্য
- ইব্রাহিম – মহান পিতামহ
- ইস্রাফিল – জিব্রাইলের ভাই
- ইমান – বিশ্বাস
- ইজহার – প্রকাশ
- ইকবাল – সুখী, প্রগতিশীল
- ইশান – বুদ্ধিমান
- ইবনে – পুত্র
- ইব্রাহিম – সদা সুখী
- ইউসুফ – ঈশ্বরের দেয়া
- ইফরান – আল্লাহর উপহার
- ইফতান – আলোকিত
- ইশক – প্রেম
- ইজ্জত – সম্মান
- ইদ্রিস – অধ্যাপক
- ইমানুল্লাহ – আল্লাহর বিশ্বাস
- ইসলাম – শান্তি, নিরাপত্তা
- ইয়াসির – সফল, আনন্দিত
- ইরফান – জ্ঞান, বোঝাপড়া
- ইলম – শিক্ষা
- ইলিয়াস – ঈশ্বরের প্রিয়
- ইনসান – মানবতা
- ইশাক – হাস্যোজ্জ্বল
- ইশকুর – কৃতজ্ঞতা
- ইবাহি – মুক্ত
- ইসমাইল – আল্লাহ শুনেছেন
- ইরফান – বুদ্ধি
- ইজ্জাল – সাফল্য
- ইছফান – উদ্ভাবক
- ইসফান – এক
- ইবু – পুত্র
- ইসমাইল – আল্লাহর নাম
- ইলাহি – ঈশ্বরীয়
- ইলহাম – অনুপ্রেরণা
- ইসকন্দর – মহান যোদ্ধা
- ইদরিস – অধ্যাপক
- ইশফাক – প্রেম
- ইবনে – পুত্র
- ইমতিয়াজ – বিশেষত্ব
- ইদ্রিশ – শিক্ষিত
- ইহসান – সুন্দরতা
- ইফফাত – শুদ্ধতা
- ইলহাম – উৎসাহ
- ইশতিয়াক – আকর্ষণ
- ইরশাদ – নির্দেশনা
- ইফতাহ – মুক্তি
- ইহসান – কল্যাণ
- ইসকান্দর – বিজয়ী
- ইকবাল – প্রগতিশীলতা
- ইনায়াত – দয়া
- ইসলাম – শান্তি
- ইউনুস – মাছের ভেতরে থাকা
- ইলাহিত – আল্লাহর রক্ষা
- ইস্তিয়াক – মানবতা
- ইজাজ – বিশেষত্ব
- ইম্রান – উন্নত
- ইতেকা – সংকল্প
- ইলাক – সম্পর্ক
- ইবনুর রাব্ব – আল্লাহর পুত্র
- ইফতা – শুরু
- ইতিসাল – সংযোগ
- ইব্রাহিম – মহান পিতা
- ইনফাস – দয়া
- ইদরিস – শিক্ষাবিদ
- ইনশাহ – প্রশংসা
- ইশরাক – সূর্যের আলো
- ইজিজ – মহৎ
- ইক্ব্বাল – সৌভাগ্য
- ইশরাত – উজ্জ্বলতা
- ইফাক – সাম্য
- ইশকুর – কৃতজ্ঞতা
- ইলতিফাত – দয়া
- ইসলাহ – সংস্কার
- ইমাম – নেতা
- ইযাহির – প্রকাশ
- ইহাব – উপহার
- ইবতিজাজ – সম্মানিত
- ইবাহী – মুক্ত
- ইসতাক্বাল – স্বাধীন
- ইযদাহির – শক্তিশালী
- ইনসাফ – ন্যায়
- ইনসানের – মানবিক
- ইমরান – পিতা
- ইসলামুদ্দিন – ধর্মের শান্তি
- ইদ্রিস – জ্ঞানী
- ইরফান – বুদ্ধিমান
- ইনায়াতুল্লাহ – আল্লাহর দয়া
- ইজলাল – সম্মান
- ইয়াসির – সহজ
- ইদ্রিস – শিক্ষিত
- ইশকুর – কৃতজ্ঞ
- ইবনাত – পুত্র
- ইফতাহ – সাফল্য
- ইস্তেহার – সুসমাচার
- ইমান – বিশ্বাস
- ইকবাল – সৌভাগ্য
- ইসান – দানশীল
- ইলম – জ্ঞান
- ইস্পাহান – শহরের নাম
- ইহসান – সৌন্দর্য
- ইমাদ – স্থম্ভ
- ইনসান – মানবতা
- ইরফান – বোধ
- ইয়াসিন – মহান নাম
- ইদ্রিস – অনুসন্ধিৎসু
- ইসকান্দর – বিজয়ী
- ইসরি – উন্নত
- ইফরাহ – আনন্দ
- ইজলাল – উজ্জ্বলতা
- ইদ্রিশ – শক্তিশালী
- ইফতার – রোজার শেষে খাবার
- ইমামুদ্দিন – ধর্মীয় নেতা
- ইনশিরাহ – সুখ
- ইউসুফ – ঈশ্বরের দান
- ইউনুস – মহান
- ইব্রাহিম – মহান পিতা
- ইরফানুল্লাহ – আল্লাহর জ্ঞান
- ইনফাজ – মুক্তি
- ইকরাম – সম্মান
- ইশানুল্লাহ – আল্লাহর প্রেরণা
- ইদরিস – আল্লাহর শিক্ষায় বিশেষ
- ইতিবাহ – অনুসরণ
- ইশতিয়াক – আকর্ষণ
- ইয়াসির – শান্তিপূর্ণ
- ইশাক – হাস্যোজ্জ্বল
- ইমরান – উত্তম
- ইহসান – দানশীল
- ইমরানুল্লাহ – আল্লাহর দ্বারা উন্নত
- ইলতিজা – প্রার্থনা
- ইজজাল – জ্ঞানী
- ইফতিয়াজ – শুরুর সংকেত
- ইনসাফ – ন্যায়
- ইয়াসিন – আল্লাহর নাম
- ইবনুজাহিদ – মহান পুত্র
- ইতকদার – সময়
- ইল্যাছ – উপহার
- ইস্রাফ – উদারতা
- ইজহার – প্রকাশ
- ইমতিহান – পরীক্ষা
- ইলমী – জ্ঞানী
- ইদার – শক্তিশালী
- ইনাম – দান
- ইমাদুল্লাহ – আল্লাহর স্থম্ভ
- ইসরাইল – আল্লাহর প্রিয়
ই দিয়ে শুরু হয়েছে এমন নাম পেয়ে আপনার হয়তো সেই ভাবনা চিন্তাগুলো দূর হয়েছে আমি মনে করি। তাই আপনার যদি এই আর্টিকেলটি আপনার সকল ভাবনা চিন্তা দূর করতে সক্ষম হয়, তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু বা ফ্যামিলির সঙ্গে শেয়ার করবেন, এতে করে তারাও এ সকল সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারবে।
ছেলে ও মেয়ে শিশুর ইসলামিক নাম
আমরা প্রথম অক্ষর আলিফ দিয়ে নাম গুলো সাজানোর চেষ্টা করেছি আশা করি এখান থেকে আপনি খুব সহজেই ইসলামিক নাম গুলো বেছে নিতে পারবেন। তাহলে দেরি না করে চলুন মূল আলোচনা শুরু করা যাক।
- আলিফ – এক
- বিলাল – জলদায়ী, পানি বহনকারী
- দানি – দানশীল
- ইসমাইল – আল্লাহ শুনেছেন
- ফয়সাল – সিদ্ধান্ত
- জাহিদ – পরিত্যাগকারী
- কাইস – শক্তিশালী
- মাহির – দক্ষ
- নবীল – মহৎ
- ওয়াহিদ – একমাত্র
- আফরিন – প্রশংসা, উৎসাহ
- বুশরা – সুখবর
- চাঁদনী – চাঁদের আলো
- দূর্গা – শক্তিশালী
- জাহিরা – উজ্জ্বল, স্পষ্ট
- মাহিনূর – চাঁদের আলো
- নাজিবা – মহৎ
- রহিমা – দয়ালু
- সালমা – শান্ত
- তাহমিনা – শক্তিশালী, সাহসী
- আল্লাহা – আল্লাহর পুত্র
- ফাতিমা – মহান মহিলার নাম
- লায়লা – রাত্রি
- মায়েসা – মৃদু, শান্ত
- সাবাহ – প্রভাত
- হানান – দয়ালু
- জয়না – মুক্তি
- ফারজানা – শুভ
- রিশানা – উজ্জ্বল
শাহিনাজ রাজকুমারী এই নামগুলো ইসলামিক এবং বিভিন্ন অর্থের সাথে যুক্ত। আশা করি এই তালিকা আপনার জন্য সহায়ক হবে। আশা করি আমার লেখা আর্টিকেলটি আপনাদের পছন্দ হয়েছে বা আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন, এবং এই আর্টিকেল বিষয়ে আরো যদি কোন তথ্য জানার থাকে। তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে দেবেন আমরা আপনার কমেন্ট অনুযায়ী উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
কিছু সাধারন প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন:- সুন্দর ছেলেদের আরবি নাম কি?
উত্তর:- আপনি যদি এই আর্টিকেলটি পুরো পড়ে থাকেন তাহলে সুন্দর ছেলেদের আরবি নাম কি সেই প্রশ্নের উত্তরও পেয়ে গিয়েছেন।
প্রশ্ন:- বাচ্চাদের কি নাম রাখা যায়?
উত্তর:- বাচ্চাদের কি নাম রাখা যায় তা এই আর্টিকেলে দেওয়া আছে সেখান থেকে আপনি আপনার বাচ্চার জন্য নাম বেছে নিতে পারেন।
প্রশ্ন:- পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ছেলেদের নাম কি?
- উত্তর:- লিয়াম (Liam) – আয়ারিশ নাম, অর্থ নিরাপদ প্রহরী
- নোয়া (Noah) – হিব্রু নাম, অর্থ শান্তি বা অবকাশ
- ওলিভার (Oliver) – ল্যাটিন নাম, অর্থ অলিভ গাছের
- ইলিয়াস (Elias) – গ্রিক নাম, অর্থ ঈশ্বর আমার
- জ্যাক (Jack) – ইংরেজি নাম, অর্থ ঈশ্বরের দান
- আদাম (Adam) – হিব্রু নাম, অর্থ মাটি বা মানুষ
- মোহাম্মদ (Mohammed) – আরবী নাম, অর্থ প্রশংসিত
- এমিল (Emil) – ল্যাটিন নাম, অর্থ প্রতিযোগী
- সেইফ (Saif) – আরবি নাম, অর্থ তলোয়ার
- জোহান (Johann) – জার্মান নাম, অর্থ "ঈশ্বরের দান
- আহমদ (Ahmad) – প্রশংসিত
- ইসমাইল (Ismail) – আল্লাহ শুনেছেন
- ইলিয়াস (Ilyas) – ঈশ্বরের জন্য
- মাহির (Mahir) – দক্ষ
- রাফে (Rafe) – উচ্চস্থান
প্রশ্ন:- ভাগ্যবান মেয়েদের আরবি নাম কি?
- উত্তর:- ফাতিমা (Fatima) – মহান মহিলার নাম, অর্থ "সন্তানকে দুধ ছাড়ানো
- আনিসা (Anisa) – বন্ধুত্বপূর্ণ, সহানুভূতিশীল
- নাজিয়া (Najia) – সফল, মুক্ত
- জাহরা (Zahra) – উজ্জ্বল, ফ্লাওয়ার
- রাহেলা (Raheela) – মুক্তি, নিরাপদ
- সালমা (Salma) – শান্ত, নিরাপদ
- নাবিলা (Nabila) – মহৎ, সম্মানিত
- মাহিনূর (Mahinour) – চাঁদের আলো
- জোহার (Johar) – মূল্যবান রত্ন
- লায়লা (Laila) – রাত
- রহিমা (Rahima) – দয়ালু
- সাবা (Saba) – সুখী
- সাফিয়া (Safiya) – পবিত্র, বিশুদ্ধ
- শারমিন (Sharmeen) – কোমল, সুন্দর
এই নামগুলো মুসলিম সমাজে বেশ জনপ্রিয় এবং সেগুলো ভাগ্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।
প্রশ্ন:- ইসলামে ছেলেদের সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম কি?
- উত্তর:- আহমদ (Ahmad) – প্রশংসিত বা শ্রেষ্ঠ অর্থে ব্যবহৃত।
- আদাম (Adam) – মানব জাতির প্রথম পিতা।
- ইসমাইল (Ismail) – আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের প্রতীক।
- ইব্রাহিম (Ibrahim) – মহান নবী এবং একেশ্বরবাদের প্রবর্তক।
- মুসা (Musa) – মহানবী মুসা (আ.) এর নাম।
- আলী (Ali) – হযরত আলী (র.) এর নাম, যিনি ইসলামের প্রথম খলিফা।
- জাকির (Zakir) – স্মরণকারী বা যিনি আল্লাহকে স্মরণ করেন।
- ওমর (Omar) – ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা, যিনি সুবক্তিত্বের জন্য পরিচিত।
- হুসাইন (Hussein) – হযরত আলী (র.) এর পুত্র, ইসলামের মহান নেতা।
এই নামগুলো মুসলিম সমাজে প্রায়শই ব্যবহৃত হয় এবং এগুলোর মধ্যে কিছু নাম সাধারণ মানুষের মধ্যে বিশেষভাবে পরিচিত। এসব নামের উচ্চারণ, অর্থ এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের কারণে তারা অনেকেই পছন্দ করে থাকেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
অতএব, নাম রাখার প্রক্রিয়ায় আমরা যা কিছু করি, তা যেন হয় আমাদের বিশ্বাস, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের সাথে সম্পৃক্ত। তাই, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সঠিক নাম বেছে নেওয়া আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। সকল শিশু যেন এই নামের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয় এবং তাদের জীবনে সাফল্য অর্জন করে।আশা করি, উপস্থাপিত নামগুলোর মাধ্যমে সবাই সন্তুষ্ট ও উপকৃত হবে।
ইসরাত টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url