বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ যেতে কত সময় লাগে - মালদ্বীপ টু ঢাকা ফ্লাইট
রয়েল এনফিল্ড এর যাত্রা ও ইতিহাসবাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ যেতে কত সময় লাগে - মালদ্বীপ টু ঢাকা ফ্লাইট ঢাকা থেকে খুব সহজেই মাত্র চার থেকে সাড়ে চার ঘণ্টার ফ্লাইট ধরে পৌঁছানো যায় মালদ্বীপে। হাজারো দ্বীপের নিলাদ দেশ মালদ্বীপ সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে সমুদ্র মাঝে সুখ বিলাসিতার জন্য দেশটি বিখ্যাত। যে দেশে ঢুকতে কোন ভিসা লাগে না অর্থাৎ বিনামূল্যে অনারেবল ভিসায় প্রবেস করা যায় ৪৮ থেকে ৫০ হাজার টাকাই।
ইকোনোমিকস adent টিকিটে ঘুরে আসা যায় তারপরেও বাংলাদেশ পর্যটকরা খরচের কারণে দ্বিধাবোধ করে আজ মুখোমুখি এই ভিডিওর আলোচনা তে মালদ্বীপের ভবনের অবকাঠামো ধারণ আর মুদ্রা হোটেল রিসঠ পরামর্শ করেছি সাথে থাকা খাওয়া ঘোরা ফিরা কিছু হিসাব যোগ করছি আশা করি আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারে আসবে।
মালদ্বীপ কিভাবে ঘুরে দেখতে হয় তার সম্পর্কে কিছু জেনে নি মালদ্বীপ বাংলাদেশ থেকে পাই শুয়া দুই হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত একটি দ্বীপ রাষ্ট্র ভারত মহাসাগরের ভিতরে ১১৯২ টি দীপ নিয়ে ৯০ হাজার বর্গ কিলোমিটার নিয়ে রাস্ট ভেবে দেখুন আমাদের বাংলাদেশ হচ্ছে এক লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ কিলোমিটার যার ভিতরে কিন্তু ডাঙ্গার একটা বিশাল পরিমাণ আছে।
আরো জানুন:- রয়েল এনফিল্ড বাইক বাংলাদেশ
তবে মালদ্বীপের সকল দিপকে জুরে একত্রে সমষ্টি ভাবে এক করেন তাহলে ২৯৮ বর্গ কিলোমারের একটি রাষ্ট হচ্ছে যেখানে আপনি ডাঙ্গায় চড়তে পারছেন মালেক প্রচন্ড ঘনবসতি একটি শহর ছোট্ট শহর যেখানে আড়াই লক্ষ মানুষ বসবাস করে ঢাকার গুলশ মাত্র ৫৩ কিলোমিটার মানে হচ্ছে মাত্র ৮ কিলোমিটার ছোট্ট শহর ভিতরে আড়াই লক্ষ মানুষ বসবাস করে।
মানে বুঝতে পারছেন ঘনবসতি জায়গায় আপনি ধরেন বাংলাদেশ থেকে টাকা খরচ করে বিমানে এসে যদি সময়টা কাটিয়ে দেন হয়তো আপনার ভালো নাও লাগতে পারে তাই অবশ্যই অবশ্যই আপনার উচিত হবে দূরের কোন দিপে যে দিপে আপনি বিভিন্ন রকমের কিয়া প্রকৃতির সুযোগ পাবেন আরাম করে সমুদ্র ভবন করবেন সে হিসেবে বাংলাদেশী খুব পছন্দের দ্বীপ হচ্ছে এটি মাকর্ষি আইল্যান্ড।
বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ যেতে কত সময় লাগে - মালদ্বীপ টু ঢাকা ফ্লাইট যেখানে একাধিক রিসোর্ট আছে সেখানে বহু রকমের ওয়াটার স্পর্ট আছে খাওয়ার কিনে খাওয়ার সুযোগ রয়েছে তবে মালদ্বীপকে যদি সঠিক অর্থে ভবন করতে হয় তবে আপনাকে চলে যেতে হবে প্রাইভেট আইল্যান্ড গুলোতে প্রাইভেট আইল্যান্ড গুলোতে রিসোর্ট বানিয়ে আপনার জন্য সুখের নির বানিয়ে বসে আছে।
আরো আছে বিভিন্ন রকমের প্রতিষ্ঠান তবে সেগুলো কিন্তু অনেক খরচা সাবেক হয়ে থাকে সেই খরসগোলোকে কিন্তু আপনাকে ডলারে করতে হবে ডলারের কথা কেনো বলছি মালদিপে কিন্তু ডলারের একটি আধিক্য আরে আপনি চাইলে আপনি চাইলে আপনার নিজেস্য জে মুদ্রা তা এখানে এনে ভাঙ্গিয়ে নিতে পারেন।
তবে আপনি কিনতু এতে উপকার পাবেন কম সবচেয়ে ভালো হয় যেহেতু স্বল্প সময়ের জন্য আসবেন হাতে বড় ধরনের ডলারের নোটগুলো রাখেন ১০০ ডলারের যেমন সেগুলোকে আপনি এখানে একটু একটু করে ভাঙাতে পারেন আরো ভালো হয় যদি আপনি ক্রেডিট কার্ড ডলার ইনডোস করে আনেন সেগুলোকে আপনি কেডিড কাডে চার্জ করে বড় বড় খরছ গুলো করতে থাকবেন।
তবে ছোট খরছ গুলো করার জন্য ১ডলার ২০ ডলার গুলো আনলে আপনি মালদিপ ভবনে য়থেষ্ট পরিমান উপকার পাবেন। তবে এটুকু বলে রাখতেই হয় মালদ্বীপের কিন্তু কথায় কথায় ৫০ ডলার ২০ ডলার একশো ডলার এভার করে বেরিয়ে যেতে থাকে মালদ্বীপ হচ্ছে একটা মহাসমুদ্রের ভিতরে অনেকগুলো দ্বীপ মিলে তৈরি একটা রাষ্ট্র।
আমি ইতিমধ্যে বলেছি ৯০০০০ বর্গকিরামিটারের একটা রাষ্ট্র একটা দ্বীপ থেকে একটা দ্বীপ কিন্তু মোটামুটি দূরত্বেই অবস্থান করছে তো আপনি মারে দ্বীপ থেকে যখন স্পিডবোট নিবেন সেখান থেকে অবশ্য মালে দ্বীপ হচ্ছেন না এটা হচ্ছে হুলহুলি আইডেন্ট কেন হুল হুলি আইডেন্ট বলছি হুল হুলোতে হচ্ছে।
আপনার এয়ারপোর্টটা আবার একটা আছে হুল হুমালে যা মাদের নিকটবর্তী একটা আইডেন্ট হুলহুলে বা হুলহুমালে হচ্ছে মালের থেকে একটু আলাদা হচ্ছে পাশাপাশি একদম অবস্থিত সড়কে পর্যন্ত সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে তো ধরেন আপনি এয়ারপোর্টে এসে নামলেন সেখান থেকে আপনি স্পিডবোট নিবেন।
স্পিডবোটে করে আপনি ভিতরে আইডেন্টিউ চলে যাচ্ছেন এখন ভৌগলিক অবস্থানটা যদি বোঝেন মানচিত্রটা দেখেন সেখানে দেখতে পাবেন অনেকগুলো চাকা চাকা দ্বীপ দেখা যাচ্ছে আসলে চাকাগুলো দ্বীপ ৯ এগুলো হচ্ছে অনেকগুলো দ্বীপের সমষ্টি অনেকগুলো দ্বীপ মিলে একটা চাকা তৈরি হবে।
সে চাকার পাশে একটা প্রবাল প্রাচীর পাওয়া যায় আর প্রবাল প্রাচীরের ভেতরে যে ছোট ছোট দ্বীপ গুলো থাকে সেগুলো অনেকটা উপর রদের আকার তৈরি করে এগুলোকে বলা হয়ে থাকে এটল এখানে আপেল বলা হয় তো সেই আপেলটা হচ্ছে অনেকগুলো ছোট ছোট দ্বীপের সমষ্টি যেগুলো একটা চাকা তৈরি করে দুটা লাইনে ছাব্বিশটা আটোল আছে।
মালদ্বীপে তো আপনি ধরুন একটা আপেল থেকে যদি আর একটা আটোরে যেতে চান অবশ্যই একটা লম্বা দূরত্ব আপনাকে অতিক্রান্ত করতে হবে তার জন্য কিন্তু আপনার খরচটা অনেক বেড়ে যাবে ধরুন যে মালে অ্যাটলস নামে যে অ্যাটলটা আছে।
এর ভিতরে কিন্তু অনেক অনেক আইল্যান্ড পরে এবং আমরা বাংলাদেশের ভিতরে বসে যত যত রিজোটের নাম শুনি এই মাহফুশি আইল্যান্ড তারপরে প্যারাডাইস আইল্যান্ড যে রিজোট আছে সাইরা গুন আ হিল্টনের কিছু রিজার্ভ আমি যেগুলোতে উঠছি।
হলিডেন কানদুমা আদার আন প্রেসিডেন্ট বহু বহুতপরিচিত রিজর্টটি কিন্তু মালে অটো ওদের ভিতরেই পড়ছে এবং এই এটোটাই কিন্তু এতখানি বড় যে আপনার মানে দ্বীপটা থেকে অন্য দ্বীপটাতে যেতেও কিন্তু আধা ঘন্টা ১ ঘন্টার কাছাকাছি স্পিডবোর্ড যাত্রা হতে পারে।
স্পিডবোর্ড যাত্রার সময় যত বেশি বাড়বে তত কিন্তু আপনার ডলারে খরচ এর পরিমাণটা বাড়তে থাকবে ধরুন একটা আধা ঘন্টা স্পিডবোর্ড যাত্রা আপনি মোটামুটি একশো ডলার থেকে সো একশো ডলার কিন্তু খরচ হিসাব করতেই পারেন আবার ধরুন যে আপনি ০১:০৫ তারকা মানে রিজোটে যাবেন যেখানে আপনি ১৫মিনিট যাত্রা করছেন।
বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ যেতে কত সময় লাগে - মালদ্বীপ টু ঢাকা ফ্লাইট আর ০১:০৪ তারকা রিজোটে যাবেন যেখানে আপনি আধাঘন্টা যাত্রা করছেন দেখবেন যে ৪ তারকা রিজোটে যেতে যদি ১২০ ডলার পরে ৫ তারকা যেতে প্রায় দেড়শো ডলার পরে যাচ্ছে যদিও যাত্রার সময়টা কিন্তু কম ছিলো তাই অবশ্যই কিন্তু তারকামান হিসাব করে যেমন স্পিডবোটের খরচটা বাড়বে।
আরো জানুন:- ইউরোপে কি কি কাজের চাহিদা বেশি
কমবে একই সাথে কিন্তু কত দূর দূরান্তে যাচ্ছেন তার উপরেও কিন্তু আপনার খরচটা যথেষ্ট পরিমাণে বেড়ে যাচ্ছে তো মাহফুশিআইডেন যেতে গড়পড়তে প্রায় ৫০ ডোজারের কাছাকাছি জনপ্রতি একটা রিটার্ন খরচ হয়ে থাকে তো এটাই হচ্ছে কিন্তু মোটামুটি সস্তা রিটার্ন খরচ বলতে হয় আর অন্য প্রাইভেটগুলোতে যেতে কিন্তু আরো বেশি খরচ হয়ে যাচ্ছে।
তো মালদ্বীপের যেসব রিজেক্টগুলা এখানে রুমগুলা কি হতে পারে আপনি যদি খুব আরাম করে থাকতে চান বিচ বিলা নিতে পারেন অথবা আরো বেশি আরাম করতে চান যদি ওয়াটার বিধা নিতে পারেন আবার এমনও হতে পারে যে আপনার ওয়াটার ভিসার ভিতরে প্রাইভেট কুল আছে যেখানে আপনি নিজস্ব পুলে সাঁতার কাটতেন আবার ওয়াটার ভিরা থেকে আপনি সুন্দর করে সমুদ্রে নেমে যেতে পারছেন।
বিজবিড়া থেকে সৈকতে হাঁটতে হাঁটতে হাঁটতে আপনি সমুদ্রে গিয়ে পৌঁছাবেন আবার এসব প্রাইভেট আইলেনের যেসব রিজেক্টগুলা গজিয়ে থাকে সেখানে কিন্তু সমুদ্রের ভিতরে এডভেঞ্চার করার খরচগুলো যথেষ্ট বেশি হয়ে থাকে শহর থেকে যদি আপনি একটা এডভেঞ্চার কাটেন সেটা যদি ৫০ ডোবার হয়।
এখানে এসে হয়তো আইলেন গুলোতে প্রায় ৭০ ডলের আশির রোদার হবে মানে গড়পড়তে আপনার খরচ কিন্তু যথেষ্ট পরিমাণে বেড়ে যাচ্ছে তো এই বিষয়টাতে সাবধান আরেকটা বিষয় অনেকে কিন্তু ঝুঁকের বশে অল্প খরচ দেখে একটা রিজোট বুকিং দিয়ে দিতে পারেন তবে এইক্ষেত্রে কিন্তু যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
কারণ আপনি হয়তো মালদ্বীপের রিজোট বুকিং করলেন ঠিকই সেই রিজোটটা আসলে কোন অ্যাটর্দের ভিতরে পড়ছে বা কত দূরে পড়ছে মালে থেকে সেই ব্যাপারটা যদি আপনি না জেনে আসেন পরবর্তীতে দেখবেন আপনার রিজোটে থেকে এমনকি আপনি যে এয়ার্টিকেটের খরচটা দিয়ে এসছেন তার থেকেও দেখা যাচ্ছে।
আপনার আরো বেশি খরচ পড়ে যাচ্ছে শুধুমাত্র অভ্যন্তরেন স্পিডবোর্ড ৯ বরং সিপ্রেম যাত্রায় কারণ এমন এমন দূরত্বের ক্ষেত্রে স্পীডবোর্ড যাবেনা তখন আপনাকে সিপিএনে যেতে হবে সেক্ষেত্রে ৫০০ ডলার ৭০০ ডলার হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ বেরিয়ে যেতে পারে জনপ্রতি হিসাবে বলছি মালদ্বীপ কিন্তু যথেষ্ট পরিমানে বিলাসবহুল একটা জায়গা এই জায়গাটা কিন্তু আপনি আপনার বন্ধু বান্ধব নিয়ে এসে খুব আনন্দ পাওয়ার জায়গা।
বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ যেতে কত সময় লাগে - মালদ্বীপ টু ঢাকা ফ্লাইট ৯ বা পরিবার নিয়ে এসে মোটামুটি আনন্দ পাবেন তবে সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাবেন যখন আপনি কোন হানিমুন ট্রিপ বলেন বা শুধুমাত্র আপনি আপনার স্ত্রীকে নিয়ে বা আপনারা শুধুমাত্র দুজনে বসে সমুদ্রের নিরবতা উপভোগ করবেন সেই ক্ষেত্রে কিন্তু মালদ্বীপ চমৎকার হতে পারে এটুকু বলে রাখছি।
যেহেতু খুব ছোট্ট দেশ মালদ্বীপ ৯০০০০ বর্গকিরো মিনিটের হলেও বেশিরভাগই হচ্ছে সমুদ্র এখানে কিন্তু বড় জায়গা জুড়ে পাহাড় নদ নদী খাল বিল এরকমের বৈচিত্র আপনি পাবেন না এখানে কিন্তু বিরাট জঙ্গলের সে পশুপাখির কলরব আপনি এখানে পাচ্ছেন না শুধু মাত্র সমুদ্রে যাবেন সর্বোচ্চ সমুদ্রের ভিতরে অভ্যন্তরে কিছু অ্যাডভেঞ্চার করতে পারেন।
তো সবকিছু মিলিয়ে মিশে আমি অবশ্যই বলবো মালদ্বীপ ভ্রমণে আসতে গেলে এ সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণে গবেষণা করে আসুন এখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে প্রায় ১৪০ টা রিজোট আছে এবং অগণিত হোটেল আছে রিজোট গুলিতে থাকতে সবচেয়ে বেশি আনন্দ তবে রিজোট গুলির খরচা রিজোট গুলি কিভাবে ব্যবস্থাপনা হয়।
অনেকে হয়তো বুঝে উঠতে পারেন না তাই সেই ব্যাপারটাকে আপনাদের জন্য সহজ করতে আমার আপনাদের জন্য পরামর্শ আছে মালদ্বীপের যেকোনো হোটেল রিসোর্ট অনলাইনে বুকিং করতে কয়েকটা বিষয় অবশ্য খেয়াল রাখতে হবে একটি রিজোটের প্রোফাইলে প্রবেশ করে যখন রুম বাছাই করবেন।
তখন প্রতিরাত অথবা সম্মিলিত কয়েক রাতের জন্য যে মূল্য দেখাচ্ছে যেমন এই রিজোটে দুরাত বিচবিরার জন্য ঊনষাইট হাজার চারশো ৯০টাকা তার সঙ্গে ১৮০০০ নশোনা ৫০ টাকার আরও ট্যাক্স অন্তরে ভুগতে হবে যা ছোট করে দেখানো আছে জনপ্রতি একশো ৩০ ডলার অর্থাৎ প্রায় ১৩০০০টাকা করে স্পিডবোট রিটার্ন ভাড়ার কথা বলা নেই।
যার মানে দুজন মিলে আরো ২৬০০০ টাকার খরচ যোগ হচ্ছে তাছাড়া প্যাকেজটি শুধু সকালে নাস্তা অন্তর্ভুক্ত তার মানে দুপুর রাতের খাবার কিনে খেতে হবে অথবা ভিন্ন সেট প্যাকেজ বাছাই করতে হবে সব মিলিয়ে দুরাত এডি জোটে দেখানো ঊনষাইট হাজার টাকার খরচটি অনায়াসে প্রায় ১২০০০০ টাকায় গিয়ে ঠেকছে।
অনেক সময় ১০ থেকে ১৫ ডলারের অতিরিক্ত গ্রিন ট্যাক্স ও রিজেক্ট কেটে রাখতে পারে যে ওখানে গিয়ে পরিশোধ করতে হবে এই ১২০০০০ টাকার সঙ্গে যদি ইকোনমি ক্লাসে বিমানে ৪০০০০ টাকার জনপতি রিটার্ন টিকেট যোগ করেন তাহলে দুজনের মাঝদীপ ভ্রমণের দু রাতের খরচ দু লক্ষ টাকায় গিয়ে ঠেকছে।
এর সঙ্গে যদি মানে বা হনুমানের শহরে ১ থেকে দু রাত্রি থাকতে চান তাহলে প্রতি রাত ৩ তারকা হোটেলে ৭ থেকে ১২০০০ টাকার খরচ গুনতে হতে পারে খাবারের খরচ একদম লোকাল রেস্তোরাঁয় কম করে হলেও প্রতিবারের জনপ্রতি পাঁচশো বাংলাদেশি টাকা একটু আরাম করে খেতে প্রায় ৭ থেকে আটশো।
বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ যেতে কত সময় লাগে - মালদ্বীপ টু ঢাকা ফ্লাইট আর ফাস্টফুড অথবা একটু ভালো মানের কোনো রেস্তোরাঁয় বারোশো থেকে দু হাজার টাকা জনপ্রতি দু শহরের মাঝে ট্যাক্সি ভাড়া ৮০ থেকে ১০০ রুফিয়া অর্থাৎ প্রায় ৫০০ থেকে ৭০০টাকা আর শহরের অভ্যন্তরে ৩০ থেকে ৫০ রুফিয়া প্রায় তাছাড়া ১০ রোফিয়া করে মালে হনুমানের ভেতর ১ পথ ফেরিতে যেতে পারবেন।
প্রতিরোফিয়া বাংলাদেশি টাকা ছ থেকে ৭ টাকার ভেতর উঠানো করছে ৫০ ডোজারে আধা ঘন্টা জেদস কি ৪৫ থেকে ৫০ ডলারের সমুদ্রের মাঝে ডেটুর একই খরচের সানসেট ফিশিং ৭৫ ডলারের সাবমিলেন্টুর সহ বিভিন্ন রকমের সামগ্রিক কর্মসূচি বুকিং করতে পারবেন শহর থেকে এগুলো অবশ্য সমুদ্রের মাঝে রিজেক্টগুলি থেকে আরেকটু বেশি পড়তে পারে।
তবে মাফুশি দ্বীপের ভেতর খরচগুলো তুলনামূলক কম মালদ্বীপের সাইজ আগুন প্যারাডাইজাইলেন রেডি সিন ব্লু সান সিম অনুযায়ী আদারওয়াইন প্রেস্টিজ হলিডেন কাণ্ডবাসহ বহু নামি দামি ৪ থেকে ৫ তারকা রিজোট আছে যা বাঙালি পর্যটকদের কাছে খুবই জনপ্রিয় আপনারা চাইলে বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ ভ্রমনের জন্য বেছে নিতে পারেন।
বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান ট্রাভেল আরকিকে উনার একটা পরিবারকে সুন্দর করে একটা ভ্রমণ আয়োজন করে দেওয়ার জন্য খুবই আদর্শ একটা প্রতিষ্ঠান মালদ্বীপ ভ্রমণে আসছে এখানকার যে কোন রিজেক্টে সাধারণ খরচ থেকে প্রায় ৩০% কমে আপনি তাদের মাধ্যমে রিজেক্ট বুকিং করতে পারবেন।
আশা করছি আমার এই আর্টিকেলে দেয়া বিভিন্ন রকম তথ্যগুলো আপনাদের যথেষ্ট পরিমাণে উপকারে আসবে আমি ইচ্ছা করে একটু বিষধর ভাবে আলোচনা করলাম এবং আমার মালদ্বীপের সকল পর্ব দেখার সাধুরা মন্ত্রণ রইলো এই বিষয়ে আরো কোন মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন সবাইকে ধন্যবাদ।
ইসরাত টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url